কাবুলিওয়ালা
কাবুলিওয়ালালেখকঃরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪৩)‘কাবুলিওয়ালা’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি ছোট গল্প। এই গল্পের মূল চরিত্র গুলো হচ্ছে-
- মিনিঃ একটি পাঁচ বছরের মেয়ে।
- রহমতঃ এখানে যিনি কাবুলিওয়ালা। কাবুল প্রদেশ থেকে ব্যবসার জন্য বাংলাতে এসে ছিলেন তিনি।
- মিনির পিতাঃ এখানে যিনি গল্প কথকের কাজ করেছ
একটি পাঁচ বছর বয়সী মেয়ে মিনির হটাৎ পরিচয় হয় এক ভিনদেশী কাবুলিওয়ালার সাথে।তারপর তাদের বন্ধুত্ব হয়।মিনি পেল তার এক বন্ধু আর রহমত মিনির মধ্যে তার মেয়ের প্রতিচ্ছবি দেখতে পেল।
রহমত প্রতিদিনই মিনিকে দেখতে আসতো আর সাথে করে বাদাম,কিসমিস আরও অনেক কিছু নিয়ে আসতো। মিনির মা'র কাবুলিওয়ালাকে নিয়ে সন্দেহ থাকলেও মিনির বাবা তাদের নিঃস্বার্থ ভালোবাসা দেখে অবাক হতেন। রহমতকে দেখলেই মিনি কাবুলিওয়ালা বলে দৌড়ে আসতো। কাবুলিওয়ালা হিন্দি বাংলা মিশিয়ে কথা মিনিকে শোনাতো আর তা শুনে মিনি খুব মজা পেতো।
একদিন এক সামান্য অপরাধে রহমতকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ।তারপর তাকে অনেকদিন দেখা যায় না।অনেক বছর পরে একদিন সেই ছোট্ট মিনিকে দেখতে সে আসে মিনির বাড়িতে।
এসে দেখে তার সেই খুকি আজ আর ছোট নেই।আজ তার বিয়ে।আজ বিয়ের সাজে মিনিকে দেখে তার মনে হয় আজ তার মেয়েও হয়তো ঠিক মিনির মতোই এত বড় হয়েছে।ঠিক সেই সময় মিনির পিতা রহমতকে একটি নোট হাতে দিয়ে বলে দেশে ফিরে যাও তোমাদের পিতা কন্যার মিলনসুখে আমার মিনির কল্যান হোক।
‘কাবুলিওয়ালা’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি ছোট গল্প। এই গল্পের মূল চরিত্র গুলো হচ্ছে-
- মিনিঃ একটি পাঁচ বছরের মেয়ে।
- রহমতঃ এখানে যিনি কাবুলিওয়ালা। কাবুল প্রদেশ থেকে ব্যবসার জন্য বাংলাতে এসে ছিলেন তিনি।
- মিনির পিতাঃ এখানে যিনি গল্প কথকের কাজ করেছ
একটি পাঁচ বছর বয়সী মেয়ে মিনির হটাৎ পরিচয় হয় এক ভিনদেশী কাবুলিওয়ালার সাথে।তারপর তাদের বন্ধুত্ব হয়।মিনি পেল তার এক বন্ধু আর রহমত মিনির মধ্যে তার মেয়ের প্রতিচ্ছবি দেখতে পেল।
রহমত প্রতিদিনই মিনিকে দেখতে আসতো আর সাথে করে বাদাম,কিসমিস আরও অনেক কিছু নিয়ে আসতো। মিনির মা'র কাবুলিওয়ালাকে নিয়ে সন্দেহ থাকলেও মিনির বাবা তাদের নিঃস্বার্থ ভালোবাসা দেখে অবাক হতেন। রহমতকে দেখলেই মিনি কাবুলিওয়ালা বলে দৌড়ে আসতো। কাবুলিওয়ালা হিন্দি বাংলা মিশিয়ে কথা মিনিকে শোনাতো আর তা শুনে মিনি খুব মজা পেতো।
একদিন এক সামান্য অপরাধে রহমতকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ।তারপর তাকে অনেকদিন দেখা যায় না।অনেক বছর পরে একদিন সেই ছোট্ট মিনিকে দেখতে সে আসে মিনির বাড়িতে।
এসে দেখে তার সেই খুকি আজ আর ছোট নেই।আজ তার বিয়ে।আজ বিয়ের সাজে মিনিকে দেখে তার মনে হয় আজ তার মেয়েও হয়তো ঠিক মিনির মতোই এত বড় হয়েছে।ঠিক সেই সময় মিনির পিতা রহমতকে একটি নোট হাতে দিয়ে বলে দেশে ফিরে যাও তোমাদের পিতা কন্যার মিলনসুখে আমার মিনির কল্যান হোক।
Comments
Post a Comment